ছড়াকবিতার ব্যাকরণ ক্লাস
লেখক : হাসান রাউফুন
প্রকাশনী : চমনপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা :
কভার :
আইএসবিএন :
ভাষা :
দেশ :
- Tk 183.00
-
Regular price
Tk 250.00 -
-26%
- Will not ship until
Couldn't load pickup availability
আমাদের বই ডেলিভারির সময় -
- ঢাকার ভিতরে : ২ থেকে ৩ দিন।
- ঢাকার বাহিরে : ২ থেকে ৫ দিন।
আমাদের ডেলিভারি চার্জ -
- ঢাকার ভিতর: ৫০ টাকা।
- ঢাকার বাহিরে : ৮০ টাকা।
আমরা পাঠাও এর মাধ্যমে সারাদেশে গ্রন্থ পাঠিয়ে থাকি।

ছড়াকবিতার ব্যাকরণ ক্লাস
‘ছড়াকবিতার ব্যাকরণ ক্লাস’ ভূমিকাঃ ‘ছড়া-কবিতার ব্যাকরণের ক্লাস’ গ্রন্থে ‘ছড়া-কবিতার ব্যাকরণ’ বলতে লেখক হাসান রাউফুন ছড়া-কবিতায় শব্দ-অর্থ-বাক্য,ছন্দ,অলংকার,রস,যতি ইত্যাদির শুদ্ধ ও সঠিক ব্যবহারের রীতি-নিয়মকে বোঝাতে চেয়েছেন। এগুলোর সঠিক ব্যবহার ছড়া বা কবিতার ভাব-ভাবনা-বিষয়কে যথাযথ,অর্থবোধক,রসগ্রাহ্য ও অলংকারশোভিত করতে সাহায্য করে। হাসান রাউফুন রচিত সাহিত্য,চলচ্চিত্র ও ব্যাকরণ বিষয়ক কয়েকটি একাডেমিক গ্রন্থ রয়েছে যেগুলো সহযোগী পাঠ্য হিসেবে সমাদৃত। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এরূপ বিষয়ে লিখছেন। উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠ্যপুস্তক বোর্ড অনুমোদিত তার একটি ব্যাকরণগ্রন্থও রয়েছে। ছড়া-কবিতার এরূপ ব্যাকরণ তথা রীতি-নিয়ম নিয়ে এ দেশে হাসান রাউফুন ব্যতীত আর কেউ কোন গ্ৰন্থ প্রকাশ করেছেন বলে আমার জানা নেই। ইতঃপূর্বেও প্রকাশিত লেখকের ‘কিশোর ছড়াকবিতার রূপ-অরূপ’ ও ‘ছড়াকবিতার ব্যাকরণ পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। তিনি ছন্দ-অলংকার নিয়ে এর আগেও গ্রন্থ লিখেছেন। বর্তমান গ্রন্থে লেখক একটি ছড়া বা কবিতার জন্য ক্রিয়া,প্রত্যয়,নির্দেশক,বচন,বাচ্য,বিভক্তি,কারক,সমার্থক শব্দ,প্রবাদ,বাগধারা,যতি ইত্যাদির সঠিক ব্যবহার কতটুকু প্রয়োজন তা ব্যাবহারিক নমুনার মাধ্যমে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। সেজন্য গ্রন্থটির দ্বিতীয় অধ্যায় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। একজন ছড়াকার বা কবির জন্য এরূপ ব্যাকরণ কত গুরুত্বপূর্ণ তা অনুধাবন করেই লেখক প্রথম অধ্যায়ে তুলে ধরেছেন— ছড়া-কবিতার ব্যাকরণ ও এর প্রয়োজনীয়তা,ব্যাকরণের মৌলিক অংশ বা বিষয়,ব্যাকরণের উপাদান,বর্ণের ব্যাকসৌন্দর্য,প্রমিত বানান,শুদ্ধ উচ্চারণ,শুদ্ধশব্দ,শুদ্ধবাক্য,ছড়া-কবিতার প্রাণ,ভাব-ভাবনা-বিষয়,শব্দ-অর্থ-বাক্য,ছড়া-কবিতার পদক্রম,ছড়া-কবিতায় যতি ইত্যাদি। একজন উঠতি লেখকের জন্য জরুরি গ্রন্থটির দ্বিতীয় অধ্যায় তথা ‘ছড়া-কবিতার ব্যাকরণের ক্লাস’। এখানে গ্ৰন্থকার ছড়া-কবিতা রচনায় শুদ্ধশব্দ,প্রমিত বানান,ক্রিয়া,প্রত্যয়,নির্দেশক,বচন,বাচ্য,বিভক্তি,কারক,সমোচ্চারিত শব্দ,প্রবাদ,বাগধারা,যতি ইত্যাদির যথাযথ ব্যবহার উদাহরণসহ দেখানোর চেষ্টা করেছেন। গ্রন্থের দ্বিতীয় অধ্যায়ে নমুনা হিসেবে ব্যবহৃত ছড়া-কবিতাংশগুলো লেখকের নিজকৃত রচনা। ছড়া-কবিতাংশগুলোর কাব্যগুণের চেয়ে অধিকতর বিবেচ্য হলো সেগুলোতে লেখকের উদ্দিষ্ট ব্যাকরণের বিষয়গুলো সঠিকভাবে উপস্থাপন। এতে তিনি প্রত্যাশিতভাবে সফল হয়েছেন বলে আমার বিশ্বাস। লেখক জোর দিয়েই বলেছেন,কবি একটু সচেষ্ট হলেই অধিকতর শুদ্ধ ও রসগ্রাহ্য রচনা সৃষ্টি করতে পারেন। এক্ষেত্রে বিদ্যমান পূর্বধারণাকে আঁকড়ে ধরে শুদ্ধতা-রসগ্ৰাহ্যতার দাবীকে এড়িয়ে যাওয়া সঠিক কাজ নয়। আমিও তার সঙ্গে একমত। আমি গ্রন্থটির সাফল্য কামনা করি। আহমেদ জসিম সূচিক্রমঃ প্ৰথম অধ্যায়: ছড়া-কবিতার ব্যাকরণ ০৯-৯৮ পাঠ ১: * ব্যাকরণ* ব্যাকরণের প্রয়োজন* ব্যাকরণের মৌলিক অংশ বা বিষয়* ব্যাকরণের উপাদান* বর্ণ কথা বলে পাঠ ২: * প্রমিত বানান* শুদ্ধ উচ্চারণ* শুদ্ধশব্দ* শুদ্ধবাক্য পাঠ ৩: * ছড়া-কবিতার প্রাণ* ভাব-ভাবনা-বিষয়* শব্দ-অর্থ-বাক্য* ছড়া-কবিতায় ব্যাকরণের ব্যবহার* ছড়া-কবিতায় শব্দ ব্যবহার ও বিপর্যয় দ্বিতীয় অধ্যায়: ছড়া-কবিতার ব্যাকরণের ক্লাস ০৯৯-১০৮ পাঠ ১: * শুদ্ধশব্দ* প্রমিত বানান পাঠ ২: * ক্রিয়া* প্রত্যয়* নিদের্শক* বচন* বাচ্য* বিভক্তি* কারক পাঠ ৩: সমার্থক শব্দ* প্রবাদ* বাগধারা* যতি