Cart
0
আশারায়ে মুবাশশারা
লেখক : আশরাফ মুহাম্মাদ আলওয়াহ্শ
প্রকাশনী : নবপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : 288
কভার : হার্ডকভার
আইএসবিএন :
ভাষা :
দেশ :
- Tk 228.00
-
Regular price
Tk 380.00 -
-40%
- Will not ship until
Couldn't load pickup availability
আপনারা সাধারণত কত দিনের মধ্যে বই পাঠিয়ে থাকেন?
আমাদের বই ডেলিভারির সময় -
- ঢাকার ভিতরে : ২ থেকে ৩ দিন।
- ঢাকার বাহিরে : ২ থেকে ৫ দিন।
আপনাদের ডেলিভারি চার্জ কত টাকা?
আমাদের ডেলিভারি চার্জ -
- ঢাকার ভিতর: ৫০ টাকা।
- ঢাকার বাহিরে : ৮০ টাকা।
আপনারা কোন কুরিয়ারে বই পাঠিয়ে থাকেন?
আমরা পাঠাও এর মাধ্যমে সারাদেশে গ্রন্থ পাঠিয়ে থাকি।
👀 বর্তমানে
জন কাস্টমার এই বইটি দেখছেন

আশারায়ে মুবাশশারা
Tk 228.00
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যে দশ সাহাবি এ জগতেই সরাসরি জানতে পেরেছেন যে, তাঁরা জান্নাতি, এর পিছে আছে কী রহস্য!
বাজারে ‘আশারায়ে মুবাশশারা’ নিয়ে বই আছে; কিন্তু এ নিগুঢ় রহস্যের কথা ভেবেছে কয়জন? ইসলামের প্রথম দিনে মক্কার পাহাড়ের চূড়ায়। যখন প্রাণের নবীজি একেবারে একা। কেবল মক্কায় ইসলামের বার্তা দিয়েছেন।
পুরো গোষ্ঠী, পরিবার ও আত্মীয়-সজন, বন্ধু-বান্ধব তাঁর দিকে আড় চোখে তাকাচ্ছিল আর এড়িয়ে পাশ কেটে যাচ্ছিল, তখন তিনি পাহাড়ের চূড়ায় গিয়ে আনমনে ভাবতেন পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার।
সেই চূড়ায় চোখের দেখা, বাপ-দাদাদের দেখে আসা চেতনা ও বিশ্বাস সবকিছু জলাঞ্জলি দিয়ে যে কয়জন বিশ্বস্ত আরব যুবক প্রিয় নবীজির পাশে সত্যের কালিমার স্বপক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁরাই হচ্ছেন এ দশ ভাগ্যবান সাহাবি।
আমরা ইসলামের জন্য গৌরববোধ করি; কিন্তু ইসলাম এ দশজনের জন্য গৌরববোধ করে। প্রথম দিকে যখন কেউ আসেনি, তখন এ দশজনই সাড়া দিয়েছিলেন ইসলামের আহবানে।
এরই স্বীকৃতি হচ্ছে জান্নাতের অগ্রিম সুসংবাদ। এর চেয়ে সৌভাগ্যের আর কি হতে পারে এ নশ্বর কদিনের জগতে!
চলুন, দেখে আসি তাঁদের জীবনের প্রতিটি পাতায়। কেমন ছিল তাঁদের পথচলা।
বাজারে ‘আশারায়ে মুবাশশারা’ নিয়ে বই আছে; কিন্তু এ নিগুঢ় রহস্যের কথা ভেবেছে কয়জন? ইসলামের প্রথম দিনে মক্কার পাহাড়ের চূড়ায়। যখন প্রাণের নবীজি একেবারে একা। কেবল মক্কায় ইসলামের বার্তা দিয়েছেন।
পুরো গোষ্ঠী, পরিবার ও আত্মীয়-সজন, বন্ধু-বান্ধব তাঁর দিকে আড় চোখে তাকাচ্ছিল আর এড়িয়ে পাশ কেটে যাচ্ছিল, তখন তিনি পাহাড়ের চূড়ায় গিয়ে আনমনে ভাবতেন পুরো বিশ্বকে বদলে দেওয়ার।
সেই চূড়ায় চোখের দেখা, বাপ-দাদাদের দেখে আসা চেতনা ও বিশ্বাস সবকিছু জলাঞ্জলি দিয়ে যে কয়জন বিশ্বস্ত আরব যুবক প্রিয় নবীজির পাশে সত্যের কালিমার স্বপক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁরাই হচ্ছেন এ দশ ভাগ্যবান সাহাবি।
আমরা ইসলামের জন্য গৌরববোধ করি; কিন্তু ইসলাম এ দশজনের জন্য গৌরববোধ করে। প্রথম দিকে যখন কেউ আসেনি, তখন এ দশজনই সাড়া দিয়েছিলেন ইসলামের আহবানে।
এরই স্বীকৃতি হচ্ছে জান্নাতের অগ্রিম সুসংবাদ। এর চেয়ে সৌভাগ্যের আর কি হতে পারে এ নশ্বর কদিনের জগতে!
চলুন, দেখে আসি তাঁদের জীবনের প্রতিটি পাতায়। কেমন ছিল তাঁদের পথচলা।