Cart
0
শহরের উপর শহর
লেখক : মাহফুজুর রহমান
প্রকাশনী : বাংলাপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা : 224
কভার : হার্ডকভার
আইএসবিএন :
ভাষা :
দেশ :
- Tk 473.00
-
Regular price
Tk 550.00 -
-14%
- Will not ship until
Couldn't load pickup availability
আপনারা সাধারণত কত দিনের মধ্যে বই পাঠিয়ে থাকেন?
আমাদের বই ডেলিভারির সময় -
- ঢাকার ভিতরে : ২ থেকে ৩ দিন।
- ঢাকার বাহিরে : ২ থেকে ৫ দিন।
আপনাদের ডেলিভারি চার্জ কত টাকা?
আমাদের ডেলিভারি চার্জ -
- ঢাকার ভিতর: ৫০ টাকা।
- ঢাকার বাহিরে : ৮০ টাকা।
আপনারা কোন কুরিয়ারে বই পাঠিয়ে থাকেন?
আমরা পাঠাও এর মাধ্যমে সারাদেশে গ্রন্থ পাঠিয়ে থাকি।
👀 বর্তমানে
জন কাস্টমার এই বইটি দেখছেন

শহরের উপর শহর
Tk 473.00
মেক্সিকোর স্বাধীনতা দুশ বছরের। এর আগে তিনশ বছর স্প্যানিশ উপনিবেশের প্রভাবে দেশটিতে স্প্যানিশ ভাষা এবং ক্যাথলিক ধর্ম জেঁকে বসেছে। তবু মেক্সিক বা অ্যাজটেক, মায়া, তোলটেকসহ নানা প্রাগৈতিহাসিক জাতি ও উপজাতি আজকের মেক্সিকান সংস্কৃতি নির্মাণে গভীর অবদান রেখেছে। মেক্সিকানরা তাই শিল্পকলা, সংগীত ও নৃত্যের ভক্ত। তারা রং, সুর, তাল ও টেকিলার প্রভাবে উন্মত্ত। মেক্সিকো সিটির ফুটপাথ থেকে সর্বত্র রং, রস ও উন্মাদনার ছড়াছড়ি।
বাংলাদেশের তিন চিত্রশিল্পী মেক্সিকো সিটিতে এসেছিলেন যৌথ চিত্র প্রদর্শনী উপলক্ষে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে। দেয়ালে দেয়ালে ম্যুরাল, ফুটপাথে বিচিত্র রকম খাবারের পসরা, সন্ধ্যার পর গিটারের ছন্দে, মারিয়াচি গানের সুরে আর টেকিলা বা মেসকালের গন্ধে নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ বা তরুণ সব বয়সের, সব শ্রেণি, সব পেশার মানুষের এক হয়ে যাওয়াÑমেক্সিকো সিটির এই চরিত্র বিদেশি বা পর্যটক যে কাউকে কাছে টেনে নিতে যথেষ্ট। মেক্সিকোতে থাকা দশটা দিনের প্রতিটা দিনই তাই মনে হয়েছে উৎসব। মনে হয়েছে এ যেন বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া কোনো শহর।
এমন শহরের বৃত্তান্ত জেনে আবার অবাক হতে হয়। অ্যাজটেক শাসনামলে সমৃদ্ধ এক নগরী টিনোচটিটলান-কে ধ্বংস করে সেই ধ্বংসাবশেষের উপর স্প্যানিশরা গড়ে তুলে নিজেদের শহর। মেক্সিক থেকে নাম হয় মেক্সিকো সিটি। পাঁচশ বছর পর মেক্সিকো সিটির যেখানেই খনন করা হচ্ছে, সেখানেই বের হয়ে আসছে মাটি-চাপা দেওয়া পুরোনো শহরের কংকাল। মেক্সিকো সিটি যেন তাই একের ভেতর দুই। শহরের উপর শহর।
বাংলাদেশের তিন চিত্রশিল্পী মেক্সিকো সিটিতে এসেছিলেন যৌথ চিত্র প্রদর্শনী উপলক্ষে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে। দেয়ালে দেয়ালে ম্যুরাল, ফুটপাথে বিচিত্র রকম খাবারের পসরা, সন্ধ্যার পর গিটারের ছন্দে, মারিয়াচি গানের সুরে আর টেকিলা বা মেসকালের গন্ধে নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ বা তরুণ সব বয়সের, সব শ্রেণি, সব পেশার মানুষের এক হয়ে যাওয়াÑমেক্সিকো সিটির এই চরিত্র বিদেশি বা পর্যটক যে কাউকে কাছে টেনে নিতে যথেষ্ট। মেক্সিকোতে থাকা দশটা দিনের প্রতিটা দিনই তাই মনে হয়েছে উৎসব। মনে হয়েছে এ যেন বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া কোনো শহর।
এমন শহরের বৃত্তান্ত জেনে আবার অবাক হতে হয়। অ্যাজটেক শাসনামলে সমৃদ্ধ এক নগরী টিনোচটিটলান-কে ধ্বংস করে সেই ধ্বংসাবশেষের উপর স্প্যানিশরা গড়ে তুলে নিজেদের শহর। মেক্সিক থেকে নাম হয় মেক্সিকো সিটি। পাঁচশ বছর পর মেক্সিকো সিটির যেখানেই খনন করা হচ্ছে, সেখানেই বের হয়ে আসছে মাটি-চাপা দেওয়া পুরোনো শহরের কংকাল। মেক্সিকো সিটি যেন তাই একের ভেতর দুই। শহরের উপর শহর।