ফিরে দেখা ফেনী আমার সাংবাদিকতা
লেখক : শফিক সাইফুল
প্রকাশনী : সাহিত্যদেশ
পৃষ্ঠা সংখ্যা :
কভার :
আইএসবিএন :
ভাষা :
দেশ :
- Tk 116.00
-
Regular price
Tk 135.00 -
-14%
- Will not ship until
Couldn't load pickup availability
আমাদের বই ডেলিভারির সময় -
- ঢাকার ভিতরে : ২ থেকে ৩ দিন।
- ঢাকার বাহিরে : ২ থেকে ৫ দিন।
আমাদের ডেলিভারি চার্জ -
- ঢাকার ভিতর: ৫০ টাকা।
- ঢাকার বাহিরে : ৮০ টাকা।
আমরা পাঠাও এর মাধ্যমে সারাদেশে গ্রন্থ পাঠিয়ে থাকি।

ফিরে দেখা ফেনী আমার সাংবাদিকতা
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের অন্যতম জেলা ফেনী। ১৯৮৪ সালে প্রশাসনিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে যে-সকল মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়েছিল ফেনী তার একটি। পূর্বে এটি নোয়াখালী জেলার মহকুমা ছিল। ফেনী নদীর নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী। এক সময়ে ফেনীর অধিকাংশ মানুষের পেশা ছিল কৃষি। তবে সময়ের সাথে সাথে দেশ-বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে এখানকার মানুষ অবদান রেখে চলেছেন। বেছে নিচ্ছেন সম্মানজনক এবং বৈচিত্র্যময় নানান পেশা। নেতৃত্বও দিচ্ছেন বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য অঙ্গনে। ফেনী জেলার যোগাযোগের প্রধান সড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ও ফেনী-নোয়াখালী সড়ক। এছাড়া এ জেলায় রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। ২০০০ থেকে ২০০৬ সালে কেমন ছিল ফেনীর চিত্র? এর কিছুটা উত্তর জানা যাবে শফিক সাইফুলের ‘ফিরে দেখা ফেনী আমার সাংবাদিকতা’ বইটিতে। সাংবাদিকতার সূত্রে শফিক সাইফুল তখন ফেনীসহ বৃহত্তর নোয়াখালীর প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে বেড়িয়েছেন। লেখচিত্রে তুলে ধরেছেন এসব অঞ্চলের চালচিত্র। সেসব শানিত প্রতিবেদন গণমাধ্যমে প্রকাশ হলে তখন আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। কারো কারো কাছে তিনি হয়েছেন বিরাগভাজনও। এসব প্রতিবেদনে উল্লিখিত সমস্যাগুলোর কিছু সমাধানও হয়েছে। কোনো দল,মত বা ব্যক্তিপক্ষে না থেকে একজন সাংবাদিকের যে ভূমিকা রাখা উচিত,তিনি সেই ভূমিকাই পালন করেছেন সৎসাহস নিয়ে। এ সময়ে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত শফিক সাইফুলের লেখা উল্লেখযোগ্য ১৬টি প্রতিবেদন এ বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে। সমাজ পরিবর্তনের দায় সাংবাদিক বা লেখকের একার নয়। বইটির প্রতিটি প্রতিবেদন মূল্যায়ন করলে শুধু ফেনী জেলাকে নয়- তৎকালীন বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার চিত্রই খুঁজে পাওয়া যাবে।