Cart
0
ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস
লেখক : আহমেদ আল আশকার and রডনি ইউলসন
প্রকাশনী : সন্দীপন প্রকাশন
পৃষ্ঠা সংখ্যা : 504
কভার : হার্ডকভার
আইএসবিএন :
ভাষা :
দেশ :
- Tk 525.00
-
Regular price
Tk 700.00 -
-25%
- Will not ship until
Couldn't load pickup availability
আপনারা সাধারণত কত দিনের মধ্যে বই পাঠিয়ে থাকেন?
আমাদের বই ডেলিভারির সময় -
- ঢাকার ভিতরে : ২ থেকে ৩ দিন।
- ঢাকার বাহিরে : ২ থেকে ৫ দিন।
আপনাদের ডেলিভারি চার্জ কত টাকা?
আমাদের ডেলিভারি চার্জ -
- ঢাকার ভিতর: ৫০ টাকা।
- ঢাকার বাহিরে : ৮০ টাকা।
আপনারা কোন কুরিয়ারে বই পাঠিয়ে থাকেন?
আমরা পাঠাও এর মাধ্যমে সারাদেশে গ্রন্থ পাঠিয়ে থাকি।
👀 বর্তমানে
জন কাস্টমার এই বইটি দেখছেন

ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস
Tk 525.00
আপনারা কি এমন একটি সমাজের কথা কল্পনা করতে পারবেন, যেখানে দান-খয়রাত করার জন্যে হন্যে হয়ে লোক খুঁজতে হবে?
কল্পনা করতে হবে না, এমনটা বাস্তবেই সম্ভব। হ্যাঁ, সত্যিই। খলিফা উমর ইবনু আবদুল আজিজের সময় যাকাত নেওয়ার মতো লোক খুঁজে পাওয়া যেত না। বিত্তবানরা অলিতে-গলিতে অভাবী মানুষ খুঁজে বেড়াত। কিন্তু কোনো গরিব-মিসকিনের দেখা মিলত না।
কোন সে জাদুর কাঠি ছিল, যার ছোঁয়ায় সমাজ থেকে দারিদ্র বিমোচন হয়ে গেল? কোন মতবাদ প্রয়োগের মাধ্যমে লোকজন সচ্ছলতার দেখা পেল? সেটি কোন ব্যবস্থা ছিল, যার মাধ্যমে অর্ধ-জাহানের চেহারাটাই পাল্টে গিয়েছিল?
ইসলাম। হ্যাঁ, ইসলামের সুবিন্যস্ত অর্থব্যবস্থা মুসলিম জাতিকে দিয়েছিল সচ্ছলতার নিয়ামত। কিন্তু আল্লাহর দেওয়া সেই নিয়ামতকে ছুড়ে ফেলার কারণে, আজ দারিদ্র বিমোচন নিয়ে আমাদের বেগ পোহাতে হচ্ছে। চারিদিকে সভা-সেমিনার-সিম্পোজিয়াম তো কতই হচ্ছে। কিন্তু দারিদ্র্য নির্মূল হচ্ছে না। আসলে মূল কেটে আগায় যতই পানি ঢালা হোক না কেন, সমাধান আসবে না। ইসলাম আমাদের মূল, আমাদের ফিতরাত। আমরা যখন ইসলামের কাছে ফিরে যাব, জমিন তার বরকত উগলে দেবে; আসমান থেকে কল্যাণের বারিধারা বর্ষিত হবে; দারিদ্রমুক্ত সমাজ বাস্তবতায় রূপ নেবে।
আজকে আমরা এডাম স্মিথের কাছে যা খুঁজতে যাচ্ছি, তার চেয়েও উত্তম প্রস্তাবনা দিয়ে রেখেছেন ইমাম আবু ইউসুফ। হিসাববিজ্ঞান অনুযায়ী আমরা যে শ্রেণীবিন্যাস করছি, ইমাম আদ-দিমাশকি সেটা দেখিয়ে গিয়েছেন কয়েক শ বছর আগেই। শত শত বছর পূর্বেই ভোক্তার নীতিমালা ঠিক করে দিয়েছিলেন ইমাম মুহাম্মাদ ও ইমাম গাযালি।
এ বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেতে চাইলে আজই সংগ্রহ করুন “ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস” বইটি। গ্রন্থটি লিখেছেন স্বনামধন্য দুজন অর্থনীতিবিদ। প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত পাবলিকেশন ব্রিল থেকে। বিশ্বমানের একাডেমিক কাজ করার জন্যে ব্রিলের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এই কাজটি তাদের সে খ্যাতিরই অংশ। বইটি প্রতিটি জ্ঞানী লোককে দিবে চিন্তার খোরাক, আর মুমিনকে দেবে আত্মিক প্রশান্তি।
কল্পনা করতে হবে না, এমনটা বাস্তবেই সম্ভব। হ্যাঁ, সত্যিই। খলিফা উমর ইবনু আবদুল আজিজের সময় যাকাত নেওয়ার মতো লোক খুঁজে পাওয়া যেত না। বিত্তবানরা অলিতে-গলিতে অভাবী মানুষ খুঁজে বেড়াত। কিন্তু কোনো গরিব-মিসকিনের দেখা মিলত না।
কোন সে জাদুর কাঠি ছিল, যার ছোঁয়ায় সমাজ থেকে দারিদ্র বিমোচন হয়ে গেল? কোন মতবাদ প্রয়োগের মাধ্যমে লোকজন সচ্ছলতার দেখা পেল? সেটি কোন ব্যবস্থা ছিল, যার মাধ্যমে অর্ধ-জাহানের চেহারাটাই পাল্টে গিয়েছিল?
ইসলাম। হ্যাঁ, ইসলামের সুবিন্যস্ত অর্থব্যবস্থা মুসলিম জাতিকে দিয়েছিল সচ্ছলতার নিয়ামত। কিন্তু আল্লাহর দেওয়া সেই নিয়ামতকে ছুড়ে ফেলার কারণে, আজ দারিদ্র বিমোচন নিয়ে আমাদের বেগ পোহাতে হচ্ছে। চারিদিকে সভা-সেমিনার-সিম্পোজিয়াম তো কতই হচ্ছে। কিন্তু দারিদ্র্য নির্মূল হচ্ছে না। আসলে মূল কেটে আগায় যতই পানি ঢালা হোক না কেন, সমাধান আসবে না। ইসলাম আমাদের মূল, আমাদের ফিতরাত। আমরা যখন ইসলামের কাছে ফিরে যাব, জমিন তার বরকত উগলে দেবে; আসমান থেকে কল্যাণের বারিধারা বর্ষিত হবে; দারিদ্রমুক্ত সমাজ বাস্তবতায় রূপ নেবে।
আজকে আমরা এডাম স্মিথের কাছে যা খুঁজতে যাচ্ছি, তার চেয়েও উত্তম প্রস্তাবনা দিয়ে রেখেছেন ইমাম আবু ইউসুফ। হিসাববিজ্ঞান অনুযায়ী আমরা যে শ্রেণীবিন্যাস করছি, ইমাম আদ-দিমাশকি সেটা দেখিয়ে গিয়েছেন কয়েক শ বছর আগেই। শত শত বছর পূর্বেই ভোক্তার নীতিমালা ঠিক করে দিয়েছিলেন ইমাম মুহাম্মাদ ও ইমাম গাযালি।
এ বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেতে চাইলে আজই সংগ্রহ করুন “ইসলামি অর্থব্যবস্থার ইতিহাস” বইটি। গ্রন্থটি লিখেছেন স্বনামধন্য দুজন অর্থনীতিবিদ। প্রকাশিত হয়েছে বিশ্ববিখ্যাত পাবলিকেশন ব্রিল থেকে। বিশ্বমানের একাডেমিক কাজ করার জন্যে ব্রিলের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এই কাজটি তাদের সে খ্যাতিরই অংশ। বইটি প্রতিটি জ্ঞানী লোককে দিবে চিন্তার খোরাক, আর মুমিনকে দেবে আত্মিক প্রশান্তি।